যে মূহুর্তে যৌতুন নিরোধ অধ্যাদেশ চালু করা হয়েছিল তখন দেশে সর্বত্র যৌতুক প্রচলিত ছিল। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। বেকার সমস্যাও বহু কমেছে। এখন বলা হয় যে, সে আর গরীব নয় যার দুটি হাত আছে। কাজেই যৌতুক নিয়ে বিয়ে করা একেবারেই কমে গেছে।
তবুও যৌতুক বলে যা প্রচলিত আছে, তা চলে সমাজের নিম্ন শ্রেনীর মানুষের মধ্যে। অশিক্ষা, অসচেতন ও দরিদ্র শ্রেণীর মধ্যে নামে মাত্র যৌতুক প্রথা প্রচলিত আছে।
অথচ এই যৌতুক নিরোধ আইনে যেসব মামলা হয় তার প্রায় 99% মামলাই করা হয় মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণীর মানুষদের বিরুদ্ধে, যেখানে বহু আগেই যৌতুক শব্দটি যাদুঘরে পাঠানো হয়েছে।
বেহায়া মেয়েরা স্বামীর অবাধ্য হয়ে, ফেজবুক, মোবাইল ফোন ইত্যাদির মাধ্যমে পরকীয়া প্রেম চালিয়ে যাচ্ছে। আর তার হাত থেকে বাঁচতে যখনই তার স্বামী তাকে তালাকের ঘোষণা দেন তখনি স্বামীর বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা যৌতুক চাওয়ার মিথ্যা মামলা করা হয়।
যৌতুক নিরোধ আইন আমাদের সমাজের জন্য লজ্জার বিষয়। এই আইন কোন মেয়েকে রক্ষা করতে পারে না। এটি পুরুষ ও শিশু নির্যাতনের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে।
একজন বিশ্ববিদ্যালয় ফেরত উচ্চ শিক্ষিত ভদ্র লোকের বিরুদ্ধে যখন যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা করা হয় তখন তার মনে হয় “হে ধরা দ্বিধা হও আমি ঢুকে পড়ি”। এটা তাঁর জন্য চরম অপমানজনক।
এই যৌতুক নিরোধ আইন অবিলম্বে বাতিল করে দেশ ও সমাজকে লজ্জার হাত থেকে বাঁচানো উচিত বলে অনেকে মনে করেন।
তবুও যৌতুক বলে যা প্রচলিত আছে, তা চলে সমাজের নিম্ন শ্রেনীর মানুষের মধ্যে। অশিক্ষা, অসচেতন ও দরিদ্র শ্রেণীর মধ্যে নামে মাত্র যৌতুক প্রথা প্রচলিত আছে।
অথচ এই যৌতুক নিরোধ আইনে যেসব মামলা হয় তার প্রায় 99% মামলাই করা হয় মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণীর মানুষদের বিরুদ্ধে, যেখানে বহু আগেই যৌতুক শব্দটি যাদুঘরে পাঠানো হয়েছে।
বেহায়া মেয়েরা স্বামীর অবাধ্য হয়ে, ফেজবুক, মোবাইল ফোন ইত্যাদির মাধ্যমে পরকীয়া প্রেম চালিয়ে যাচ্ছে। আর তার হাত থেকে বাঁচতে যখনই তার স্বামী তাকে তালাকের ঘোষণা দেন তখনি স্বামীর বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা যৌতুক চাওয়ার মিথ্যা মামলা করা হয়।
যৌতুক নিরোধ আইন আমাদের সমাজের জন্য লজ্জার বিষয়। এই আইন কোন মেয়েকে রক্ষা করতে পারে না। এটি পুরুষ ও শিশু নির্যাতনের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে।
একজন বিশ্ববিদ্যালয় ফেরত উচ্চ শিক্ষিত ভদ্র লোকের বিরুদ্ধে যখন যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা করা হয় তখন তার মনে হয় “হে ধরা দ্বিধা হও আমি ঢুকে পড়ি”। এটা তাঁর জন্য চরম অপমানজনক।
এই যৌতুক নিরোধ আইন অবিলম্বে বাতিল করে দেশ ও সমাজকে লজ্জার হাত থেকে বাঁচানো উচিত বলে অনেকে মনে করেন।
No comments:
Post a Comment